Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd ফেব্রুয়ারি ২০২৪

কাউন্সিলের ইতিহাস ও কার্যাবলি।

বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের ইতিহাস

১৯৫৪ সালে পূর্ব পাকিস্তান ভেটেরিনারি এবং এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কলেজের ছাত্ররা তাদের অন্যান্য দাবীর সংগে ভেটেরিনারি প্র্যাকটিসের আইনগত স্বীকৃতির দাবীও সরকারের নিকট পেশ করেন। দেশে রাজনৈতিক পটভূমিতে মৌলিক পরিবর্তন ঘটায় ছাত্রদের উক্ত দাবী তদানিন্তন সরকার কর্তৃক পূরণ করা হয়নি।

 

তদানিন্তন পূর্ব পাকিস্তান ভেটেরিনারি এবং এ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী কলেজকে কেন্দ্র করে ১৯৬১ সনে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ) প্রতিষ্ঠিত হয় এবং উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ভেটেরিনারি প্র্যাকটিসের জন্য রেজিষ্ট্রেশন প্রবর্তনের আইন জারী সহ ৯দফা দাবী পুনঃপেশ করেন। ছাত্রদের এই দাবীর মুখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সরকারকে উল্লেখিত আইন প্রনয়য়েনের সুপারিশ করেন এবং সংশিষ্ট মন্ত্রণালয় ইহার অধিনস্ত পশুপালন পরিদপ্তরের মতামত নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন যে, যেহেতু দেশের সমস্ত ভেটেরিনারিয়ানগন সরকারী চাকুরী করেন অতএব তাদের ভেটেরিনারি প্র্যাকটিসের জন্য কোন রেজিষ্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই । উল্লেখ্য, পশু চিকিৎসা পেশার এবং ভেটেরিনারিয়ানদের প্র্যাকটিসের জন্য আইনগত স্বীকৃতি অবশ্যই প্রয়োজন। রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে এই পেশার আইনগত স্বীকৃতি প্রদানের ছাত্রদের দাবী ছিল যুক্তিযুক্ত এবং ন্যায় সংগত। তাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উপরোক্ত সরকারি যুক্তি মেনে নিতে পারেননি । রেজিষ্ট্রেশন আইন প্রবর্তনের জন্য ১৯৬২ সনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পুনরায় তদানিন্তন পূর্ব পাকিস্তান সরকারকে অনুরোধ জ্ঞাপন করেন । এতেও কোন ফলোদয় না হওয়ায় পরবর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয় হতে পাকিস্তান সরকারকে ভেটেরিনারি সার্জেনস এ্যাক্ট জারি করে সমগ্র দেশে রেজিষ্ট্রেশন প্রথা প্রবর্তনের অনুরোধ জানানো হয়। কিন্তু স্বাধীনতার পূর্ব পর্যন্ত ছাত্রদের উপরোক্ত দাবী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুরোধের প্রতি তৎকালীন সরকার কর্তৃক কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি ।

 

স্বাধীনতা উত্তরকালে ছাত্রদের এই দাবী আবার উত্থাপিত হলে তদানিন্তন সরকার উক্ত দাবী সহানুভূতির সংগে বিবেচনার আশ্বাস প্রদান করেন। এর প্রেক্ষিতে রেজিষ্ট্রেশন প্রথা বাধ্যতামূলক করার লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন ভেটেরিনারি সার্জনস এ্যাক্ট নামে একটি আইনের খসড়া তৈরী করে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সরকারের নিকট পেশ করেন। সরকার ইহা পশুপালন পরিদপ্তরে তাঁদের মতামত ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য প্রেরণ করলে ১৯৭৫ সালে পরিদপ্তর প্রস্তাবিত আইনের খসড়ায় প্রয়োজনীয় পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করেন কিন্তু নানা কারণে ইহা ১৯৭৭ সালের ৯ই আগষ্টের পূর্ব পর্যন্ত সরকারের অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা সম্ভব হয় নাই । পরবর্তীতে মন্ত্রণালয় কর্তৃক ইহা বিবেচিত ও গৃহিত হয় এবং আইন প্রণয়নের জন্য মন্ত্রী পরিষদে প্রেরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় ।

 

১৯৭৮ সালের ১৪ই অক্টোবর মন্ত্রী পরিষদের অনুমোদনের জন্য ইহা পেশ করা হইলে কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি পরিলক্ষিত হওয়ায় পুনঃ পরীক্ষার পর উল্লেখিত আইনের খসড়াটি সরকারের বিবেচনার জন্য পুনরায় দাখিল করার নির্দেশ দেয়া হয়। এই নির্দেশ প্রাপ্তির পর পশুপালন পরিদপ্তর ঐ সালের ১৫ই নভেম্বর সংশোধিত প্রস্তাব সরকার সমীপে পুনরায় পেশ করেন। ১৯৭৯ সালের ১৯শে জানুয়ারি সরকার এর উপরও কিছু ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেন। তদঅনুয়ায়ী বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ ১০ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৯ সালে প্রস্তাবিত আইনের খসড়া সরকারের বিবেচনার জন্য পুনরায় পেশ করা হয়। প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী আইন ও বিচার মন্ত্রণালয় প্রস্তাবিত এই বাংলাদেশ ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনার্স এ্যাক্টের চুড়ান্ত খসড়া ১৯৮০ সালে তৈরী করেন ও সংশিষ্ট সকল মহলের অনুমোদনের প্রয়োজনীয় কার্য্যক্রম গ্রহনের জন্য প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ে পুনঃ পেশ করেন । এরপর সংশিষ্ট মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রী পরিষদের অনুমোদন প্রাপ্তির পর বিলটি চুড়ান্তরূপ লাভ করে এবং আইনে পরিনত করার জন্য ইহা তৎকালীন সংসদের অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকে । ইতিমধ্যে রাজনৈতিক পটভূমিতে পুনঃ পরিবর্তন হওয়ায় বাংলাদেশ ভেটেরিনারি প্র্যাকটিস নিয়ন্ত্রনের জন্য বিলটি ৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৮২ সালে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক কর্তৃক “দি বাংলাদেশ ভেটেরিনারী প্র্যাকটিশনার্স অর্ডিন্যান্স” নামে জারী করা হয় এবং ঐ তারিখ হইতে ইহা আইনে পরিণত হয় ।

 

অধ্যাদেশ জারী হওয়ার পর ইহার ৩(২) অনুচ্ছেদ বলে সরকার প্রফেসর ডাঃ মোসলেহ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী, ভূতপূর্ব উপাচাৰ্য্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রথম প্রেসিডেন্ট মনোনীত করেন এবং অধ্যাদেশের ৩(৯) ধারা মতে ৩(তিন) জন পদাধিকারী ও ৩ (তিন) জন মনোনীত সদস্যের সমন্বয়ে ১২-৪-৮৩ তারিখের সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল গঠন করেন। মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রণালয় ইহার ২৩-০৫-১৯৮৩ তারিখের স্মারকলিপিতে কাউন্সিলের পূর্ণাংগ রূপ প্রদানের জন্য অধ্যাদেশের ৩(১) (ক) অনুচ্ছেদের বিধান মতে প্রত্যেক প্রশাসনিক বিভাগ হইতে একজন করে সদস্য নবগঠিত কাউন্সিলের অর্ন্তভুক্ত করে তাদের নাম মন্ত্রণালয়ে পেশ করার জন্য কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট-কে অনুরোধ করলে ২১-০৫-১৯৮৩ তারিখে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলের প্রথম অধিবেশনে উপস্থিত সকল সদস্যের সংগে আলোচনা করে তিনি তদানিন্তন পরিচালকের সুপারিশ অনুসারে চার বিভাগের ৪ জন সদস্যের নাম মন্ত্রণালয়ে প্রেরন করেন এবং মন্ত্রণালয় ০৪-০৯-১৯৮৩ তারিখের বিজ্ঞপ্তি দ্বারা তাদেরকে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে মনোনীত এবং অর্ন্তভুক্ত করেন। এরপরই কাউন্সিল পূর্ণাংগ রূপ লাভ করে ।

 

কাউন্সিল ইহার প্রথম অধিবেশনে অধ্যাদেশের ৭ অনুচ্ছেদে প্রাপ্ত ক্ষমতা বলে সর্ব সম্মতিক্রমে ডাঃ আখলাক উদ্দিন আহমদ, পশুপালন পরিদপ্তরের একজন অবসর প্রাপ্ত উপ-পরিচালক-কে প্রথম রেজিষ্ট্রার হিসাবে চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ করেন ।

 

১৫ জুন ১৯৮৩ইং তারিখে পশুপালন পরিদপ্তরের তদানিন্তন পরিচালক, মির্জা এ, জলিল-এর চেম্বারে কাউন্সিলের দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় এবং ঐ অধিবেশনেই কাউন্সিলের কার্য নির্বাহের জন্য ইহার কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের গঠন কাঠামো চুড়ান্ত করা হয়।

 

নবগঠিত কাউন্সিলের ব্যয় নির্বাহের জন্য ১৯৮৩-৮৪ সালের সরকারী বাজেট অনুদানের কোন বরাদ্দ না থাকায় কউন্সিল “১৫৭- পশুপালন” প্রধান খাত হইতে উপযোজনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের জন্য পরিচালক, পশুপালন পরিদপ্তর ও প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন । কাউন্সিলের এই অনুরোধ ক্রমে পশুপালন পরিদপ্তর ও প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় উক্ত উপযোজনে সম্মতি জ্ঞাপনের পর ১৯৮৩-৮৪ সালে কাউন্সিলের ব্যয় নির্বাহের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ক্রমে ৪,২৩,০০০/- (চার লক্ষ তেইশ হাজার) টাকা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

 

প্রাথমিক পর্যায়ে তহবিলের কোন ব্যবস্থ না হওয়া পর্যন্ত কাউন্সিল পশুপালন পরিদপ্তরের একটি অফিস কক্ষে ইহার কাজ শুরু করেন । উল্লেখিত ৪,২৩,০০০/-(চার লক্ষ তেইশ হাজার) টাকা উপযোজনের মাধ্যমে কাউন্সিলের বরাবর ১৯৮৩-৮৪ সালে সরকারী অনুদান হিসাবে দেয়ার সরকারী সিদ্ধান্ত গৃহিত হওয়ায় এবং পরবর্তী বৎসরগুলিতে বাজেট বরাদ্দে অনুরূপ অনুদানের ব্যবস্থার সম্ভবনায় সরকারের অনুন্নয়ন বাজেটের প্রধান খাত “১৫৭-পশুপালন” এর অধীন একটি উপখাত খোলার ও প্রয়োজন দেখা দেয়। তাই, অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের বাজেট উইং-এর উপদেশে নভেম্বর ১৯৮৩ সালে “১৫৭-পশুপালন”-এর অধীনে “৪-হাসপাতাল ও ডাক্তার খানা-ট-মঞ্জুরী চাঁদা” ইত্যাদির আওতায় “বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলকে অনুদান” নামে একটি স্থায়ী উপখাত সৃষ্টি হয় এবং ১৯৮৩-৮৪ সাল হতে এই উপখাতের মাধ্যমে কাউন্সিলের বাৎসরিক সরকারী অনুদান প্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয় ।

 

পরিচালক, পশুপালন পরিদপ্তরের অধীন “১৫৭-পশুপালন” প্রধান খাতে উপযোজনকৃত উলেখিত ৪,২৩,০০০/-(চার লক্ষ তেইশ হাজার) টাকা ১৯৮৩-৮৪ সালে অত্র কাউন্সিলের ব্যয় নির্বাহের জন্য ০৯-১১-১৯৮৩ তারিখে প্রাপ্তির পর ইহার প্রকৃত কাজ শুরু হয় এবং ১৯৮৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারী হতে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকায় কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইহার কার্য্য পরিচালনার জন্য বর্তমান অফিসটি ভাড়া নেয়া হয় ।

১৮ই আগষ্ট ১৯৮৩ইং তারিখে পরিচালক, পশুপালন পরিদপ্তরের চেম্বারে অনুষ্ঠিত ইহার তৃতীয় অধিবেশন এবং ২৬শে আগষ্ট’৮৩ তারিখে ইহার মূলতবী অধিবেশনে কাউন্সিলের মনোগ্রাম অনুমোদন করা হয় এবং ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনারদের রেজিষ্ট্রেশন পদ্ধতি চালু করার জন্য অধ্যাদেশের ২৪ অনুচ্ছেদের বিধান বলে ইহার প্রস্তাবিত খসড়া রেগুলেশন সরকারের অনুমোদনের জন্য কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদিত হয়। ০৮-০৯-১৯৮৩ইং তারিখে কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদিত উক্ত বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল রেগুলেশন সরকারের অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা হয়।

 

সরকারের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের মত যে কোন আধা-সরকারী প্রতিষ্ঠানের কোন প্রবিধি (রেগুলেশন) সরকারী অনুমোদন প্রাপ্তির জন্য প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়, সংস্থাপন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন প্রয়োজন । উল্লেখিত এই ৪টি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন প্রাপ্তির পর ২৪শে আগষ্ট ১৯৮৫ইং তারিখে উপরোক্ত প্রবিধি বাংলাদেশ গেজেটে জারী করা হয়। এই প্রবিধি জারী হওয়ার পর ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনারদের রেজিষ্ট্রেশন ১৯৮৫ সালের অক্টোবর মাস হতে আরম্ভ করে উল্লেখিত অধ্যাদেশ কার্যে পরিণত করা হয় এবং এতে বাংলাদেশে রেজিষ্টার্ড ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনারদের আইনগত স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯৮৭ইং ১০ই মার্চ পর্যন্ত স্বীকৃত শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন ৮৪৮ জন ভেটেরিনারিয়ানকে রেজিষ্ট্রেশন প্রদান করা হয়। উপরোক্ত তারিখের পর যে সব পশু চিকিৎসক স্বীকৃত শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করবেন ও রেজিষ্ট্রেশন প্রার্থী হবেন তাঁদেরকে অত্র কাউন্সিল কর্তৃক অধ্যাদেশের বিধান মতে রেজিষ্ট্রেশন প্রদান করা হবে । রেজিষ্ট্রেশন-এর এই অমোঘ প্রক্রিয়া অগামীতে চলতেই থাকবে ।

 

স্বাক্ষর/-আখলাক উদ্দিন আহমদ্

সাবেক রেজিস্ট্রার

বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল, ঢাকা ।

০৩/১১/১৯৮৭ইং

 

 

 

 

 

বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল আইন-২০১৯ এর ধারা-৭ মোতাবেক কাউন্সিলের ক্ষমতা কার্যাবলি।

 

(ক) ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনার এবং প্যারাভেটদের নিবন্ধন ও সনদ প্রদান এবং বাতিল, নিয়ন্ত্রণ এবং তাহাদের আইনগত অধিকার ও সুযোগ- সুবিধা সংরক্ষণ;

(খ)  ভেটেরিনারি শিক্ষা, পেশা ও সেবার মান নিয়ন্ত্রণ, উন্নয়ন, সম্প্রসারণ এবং ক্ষেত্রমত এতদবিষয়ে  গবেষণা পরিচালনা;

(গ) ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনারদের পেশাগত বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়ন, তদারকি, বাস্তবায়ন;

(ঘ)  ভেটেরিনারি শিক্ষা কোর্সে ভর্তির নির্দেশিকা ও শর্তাদি নির্ধারণ;

(ঙ) ভেটেরিনারি শিক্ষার কোর্স কারিকুলাম প্রণয়ন, ডিগ্রির মান উন্নয়ন, ইন্টার্নশিপ নীতিমালা প্রণয়ন;

(চ)  ভেটেরিনারি  শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য স্বীকৃতি প্রদান;

(ছ)  ভেটেরিনারি বিষয়ে বিদেশি কোন ভেটেরিনারি প্রতিষ্ঠান হইতে প্রদত্ত কোন ডিগ্রি বা ডিপ্লোমার সমতা মূল্যায়ন  ও স্বীকৃতি প্রদান;

(জ) ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনারদের দক্ষতা বৃদ্ধি, বিশেষায়িত জ্ঞানের সুযোগ সৃষ্টি বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ;

(ঝ)  ভেটেরিনারিয়ানদের দক্ষতা  বৃদ্ধির জন্য কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়ন;

(ঞ) ভেটেরিনারিয়ানদের নিবন্ধন ও সনদ ফি, নবায়ন ফি এবং এই আইনের অধীনে ¯^xK…Z Ab¨ †Kvb wd wba©viY Kiv;

(ট) অসদাচরণের জন্য কোন ভেটেরিনারি প্র্যাকটিশনার ও প্যারাভেটদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ; এবং

(ঠ) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে প্রয়োজনীয় ও বিধি দ্বারা নির্ধারিত আনুষঙ্গিক কার্যাবলি সম্পাদন।

 

 

 

 

 

 

 

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon